এম এচই কুলাউড়া বিডি ডট কম MHkulauraBD.blogger.com
সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের এই কবিতাটি আমাদের মনে ঝর্নার একটি জীবন্ত ছবি ফুটিয়ে তোলে। কোন ঝর্নাটি দেখে কবির মনে এই ভাবের উদয় হয়েছিল তা জানা নেই। তবে পর্যটকের মনে অনাবিল আনন্দ জাগিয়ে তোলে এমন এক ঝর্না মাধবকুণ্ড-ঝর্না। পাহাড়ী কন্যা মৌলভীবাজারের সৌন্দর্যকে আরও মনোরম করেছে এই জলপ্রপাত।
হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন জড়ো হয় মাধবকুণ্ডে, এই ঝর্নার রূপে মুগ্ধ হতে। মাধবকুণ্ড ঝর্না বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঝর্না। এটি সিলেট বিভাগের অহঙ্কারও বটে। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত এই জলপ্রপাতটি প্রায় ২০০ ফুট উচ্চতা থেকে প্রবাহিত হয়। মাধবকুণ্ড ঝর্নাটি পড়েছে মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
ঢাকা থেকে মাধবকুণ্ডের দূরত্ব প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার। কুলাউড়া রেলস্টেশন থেকে বাসে মাধবকুণ্ড যেতে সময় লাগে ৪০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা। কুলাউড়া থেকে মাধবকুণ্ডের মধ্যকার এই ভ্রমণ বড়ই সুখকর। চারপাশে সবুজের ছড়াছড়ি। সবুজ চা বাগান আর পাখিদের কলতান পর্যটককে করে বিমোহিত। উঁচু-নিচু, আঁকা-বাঁকা পথ দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সরু পথের দু’পাশের গাছগুলো ছায়া দিয়ে পর্যটককে নিয়ে যাবে মাধবকুণ্ড পর্যন্ত।
ঝর্নাটির প্রথম দর্শনে অন্তত প্রকৃতি-প্রেমিকরা কিছুক্ষণের জন্য হলেও নির্বাক হবেন। ভিক্টোরিয়া কিংবা নায়েগ্রা জলপ্রপাতের কথা ভুলতে চাইবেন। চোখের সামনে উঁচু পাহাড় থেকে পতিত স্রোতধারা আর কানে বাজবে শুধু ঝরঝর ঝরঝর শব্দ। বন ঘেরা এ জলপ্রপাতে মন মতো গোসল করতে কোনও বাধা নেই।
যে কালো পাহাড়টি থেকে সুন্দরী ঝর্নাধারা ঝরছে, সে পাহাড়টিতে চড়তে একটু কষ্ট করতে হবে। দুর্গম পথ। ২০০ ফুট উচ্চতা নেহাত কম নয়। ওপর থেকে দেখলে নিচের মানুষগুলোকে মনে হবে পিপীলিকার মতো। এত উঁচুতে দাঁড়িয়ে পতিত জলধারা দেখার আনন্দই অন্যরকম। পুরো প্রপাত প্রাঙ্গণে প্রকৃতি খেয়ালখুশিমতো যত্রতত্র ফেলে রেখেছে বিশাল বিশাল শিলাখণ্ড।
জলপ্রপাতটি প্রথম কে কবে আবিষ্কার করেছিল তা নির্ণয় করা যায়নি। ঝর্নার কাছাকাছি রয়েছে, শ্রীশ্রীমাধবেশ্বর মন্দির। মাধবকুণ্ডে রয়েছে চমৎকার রেস্টুরেন্টসহ পর্যটন মোটেল। রাতে থাকার জন্য আছে জেলা পরিষদ বাংলো। তবে বাংলো পেতে আগেই মৌলভীবাজার জেলা পরিষদ অফিস থেকে অনুমতি নিতে হবে। উদ্বেগের বিষয় ঝর্না ও এর আশপাশের পরিবেশ দিন দিন নোংরা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সুনজর জরুরি।
হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন জড়ো হয় মাধবকুণ্ডে, এই ঝর্নার রূপে মুগ্ধ হতে। মাধবকুণ্ড ঝর্না বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঝর্না। এটি সিলেট বিভাগের অহঙ্কারও বটে। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত এই জলপ্রপাতটি প্রায় ২০০ ফুট উচ্চতা থেকে প্রবাহিত হয়। মাধবকুণ্ড ঝর্নাটি পড়েছে মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
ঢাকা থেকে মাধবকুণ্ডের দূরত্ব প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার। কুলাউড়া রেলস্টেশন থেকে বাসে মাধবকুণ্ড যেতে সময় লাগে ৪০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা। কুলাউড়া থেকে মাধবকুণ্ডের মধ্যকার এই ভ্রমণ বড়ই সুখকর। চারপাশে সবুজের ছড়াছড়ি। সবুজ চা বাগান আর পাখিদের কলতান পর্যটককে করে বিমোহিত। উঁচু-নিচু, আঁকা-বাঁকা পথ দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সরু পথের দু’পাশের গাছগুলো ছায়া দিয়ে পর্যটককে নিয়ে যাবে মাধবকুণ্ড পর্যন্ত।
ঝর্নাটির প্রথম দর্শনে অন্তত প্রকৃতি-প্রেমিকরা কিছুক্ষণের জন্য হলেও নির্বাক হবেন। ভিক্টোরিয়া কিংবা নায়েগ্রা জলপ্রপাতের কথা ভুলতে চাইবেন। চোখের সামনে উঁচু পাহাড় থেকে পতিত স্রোতধারা আর কানে বাজবে শুধু ঝরঝর ঝরঝর শব্দ। বন ঘেরা এ জলপ্রপাতে মন মতো গোসল করতে কোনও বাধা নেই।
যে কালো পাহাড়টি থেকে সুন্দরী ঝর্নাধারা ঝরছে, সে পাহাড়টিতে চড়তে একটু কষ্ট করতে হবে। দুর্গম পথ। ২০০ ফুট উচ্চতা নেহাত কম নয়। ওপর থেকে দেখলে নিচের মানুষগুলোকে মনে হবে পিপীলিকার মতো। এত উঁচুতে দাঁড়িয়ে পতিত জলধারা দেখার আনন্দই অন্যরকম। পুরো প্রপাত প্রাঙ্গণে প্রকৃতি খেয়ালখুশিমতো যত্রতত্র ফেলে রেখেছে বিশাল বিশাল শিলাখণ্ড।
জলপ্রপাতটি প্রথম কে কবে আবিষ্কার করেছিল তা নির্ণয় করা যায়নি। ঝর্নার কাছাকাছি রয়েছে, শ্রীশ্রীমাধবেশ্বর মন্দির। মাধবকুণ্ডে রয়েছে চমৎকার রেস্টুরেন্টসহ পর্যটন মোটেল। রাতে থাকার জন্য আছে জেলা পরিষদ বাংলো। তবে বাংলো পেতে আগেই মৌলভীবাজার জেলা পরিষদ অফিস থেকে অনুমতি নিতে হবে। উদ্বেগের বিষয় ঝর্না ও এর আশপাশের পরিবেশ দিন দিন নোংরা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের সুনজর জরুরি।