হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর মাজার
সিলেট শহরের মধ্যেই একটি টিলার উপর হযরত শাহজালার (রহঃ) এর মাজার অবসি'ত। শহরের যে কোন এলাকা হতে রিক্সায় যাওয়া যায়। সোজা রাস-া চলে গেছে মাজার শরীফে ঢোকার প্রধান গেটে। পুরাতন এই ফটক পার হয়ে ভিতরেই ঢুকলেই দেখা যাবে সামনেই এক গম্বুজ বিশিষ্ট সাদা মসজিদ আকৃতির দালান। প্রথম দর্শনেই দূর থেকে এটিকে অনেকে মাজার মনে করে থাকেন। আসলে এই খাদিম দের বসার জায়গা। এটির সংলগ্ন উত্তর দিকে খোলা আকাশের নিচে কাপড়ের শামিয়ানায় ঢাকা হযরত শাহ জালাল (রহঃ) এর মাজার ছঅড়াও মাজারের সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে তাঁর নিকটতম ভক্ত বৃন্দ ও খাদিমদের অসংখ্য মাজার। সকল ধর্মের লোক মাজারে প্রবেশ করতে পারে। মহিলাদের সিড়ির উত্তর দিকের ঘরটিতে যেয়েই সন'ষ্ট থাকতে হয়। এই কামেল ওলী ১৩০৩ খৃষ্টাব্দে ৩৬০ জন সঙ্গী নিয়ে দিল্লি থেকে সিলেট এলাকায় এসে তৎকালীন ভারত বর্ষের সকল সমপ্রদায়ের লে॥কের নিকট ধর্মের বানী প্রচার করেন। মাজার এর দক্ষিন দিকে রয়েছে ৪তলার সুন্দর কারুকার্যময় একটি মসজিদ। প্রতিদিন জুম্মার নামাজে এখানে হাজার হাজার ধর্ম প্রান মুসলমানদের আগমন ঘটে। মাজার এর পশ্চিম দিকে টিলার নিচে রয়েছে পর পর দুইটি প্রাচীন কুয়া। যার ভিতরে অনেক গজার মাছ সহ সোনালী রং বেরঙের মাছের অবাধ বিচরন লক্ষ করা যায়। হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর ব্যবহৃত জিনিষ পত্রের মধ্যে তার ব্যবহৃত তরবারী ও খড়ম টি মাজার প্রাচীরের বাহিরে এক খাদেম সাহেবের বাড়িতে রক্ষিত আছে। ৭০০ বছরের প্রাচীন এই ব্যবহৃত জিনিষ গুলি অনুমতি নিয়ে সহজে দেখা যায়। মাজার দেখা ও জিয়ারত শেষ করে মাজার সংলগ্ন হোটেল গুলোতে রাতে অবস'ান করুন।
হযরত শাহ পরানের মাজার
সিলেট জাফলং সড়ক পথে সিলেট থেকে ৮কিমি দূরে ছোট টিলার উপর শাহ পরানের মাজারটি অবসি'ত। এই কামেল ওলী ছিলে হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর বংশের সন-ান। প্রতিদিন হাজার হাজার নরনারী এই মাজার দর্শনও জিয়ারত করতে আসেন। প্রায় ৫০০ বছরের প্রাচীন এই মন্দিরটি সিলেট শহর হতে ৪৫ কিমি দক্ষিন পূর্ব দিকে “ঢাকা দক্ষিন” নামক স'ানে অবসি'ত। হিন্দু সমপ্রদায়ের বৈষ্ণব পনি'দের এই মন্দির এক পবিত্র স'ান । প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের পুর্নিমায় শ্রী চৈতন্যদেবের জন্ম তিথিীকে স্মরন করে এখঅনে মেলা বসে। সে সময় দেশ বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দ এই বৈচিত্রময় মেলায় সমবেত হয়।
সিলেট শহরের মধ্যেই একটি টিলার উপর হযরত শাহজালার (রহঃ) এর মাজার অবসি'ত। শহরের যে কোন এলাকা হতে রিক্সায় যাওয়া যায়। সোজা রাস-া চলে গেছে মাজার শরীফে ঢোকার প্রধান গেটে। পুরাতন এই ফটক পার হয়ে ভিতরেই ঢুকলেই দেখা যাবে সামনেই এক গম্বুজ বিশিষ্ট সাদা মসজিদ আকৃতির দালান। প্রথম দর্শনেই দূর থেকে এটিকে অনেকে মাজার মনে করে থাকেন। আসলে এই খাদিম দের বসার জায়গা। এটির সংলগ্ন উত্তর দিকে খোলা আকাশের নিচে কাপড়ের শামিয়ানায় ঢাকা হযরত শাহ জালাল (রহঃ) এর মাজার ছঅড়াও মাজারের সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে তাঁর নিকটতম ভক্ত বৃন্দ ও খাদিমদের অসংখ্য মাজার। সকল ধর্মের লোক মাজারে প্রবেশ করতে পারে। মহিলাদের সিড়ির উত্তর দিকের ঘরটিতে যেয়েই সন'ষ্ট থাকতে হয়। এই কামেল ওলী ১৩০৩ খৃষ্টাব্দে ৩৬০ জন সঙ্গী নিয়ে দিল্লি থেকে সিলেট এলাকায় এসে তৎকালীন ভারত বর্ষের সকল সমপ্রদায়ের লে॥কের নিকট ধর্মের বানী প্রচার করেন। মাজার এর দক্ষিন দিকে রয়েছে ৪তলার সুন্দর কারুকার্যময় একটি মসজিদ। প্রতিদিন জুম্মার নামাজে এখানে হাজার হাজার ধর্ম প্রান মুসলমানদের আগমন ঘটে। মাজার এর পশ্চিম দিকে টিলার নিচে রয়েছে পর পর দুইটি প্রাচীন কুয়া। যার ভিতরে অনেক গজার মাছ সহ সোনালী রং বেরঙের মাছের অবাধ বিচরন লক্ষ করা যায়। হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর ব্যবহৃত জিনিষ পত্রের মধ্যে তার ব্যবহৃত তরবারী ও খড়ম টি মাজার প্রাচীরের বাহিরে এক খাদেম সাহেবের বাড়িতে রক্ষিত আছে। ৭০০ বছরের প্রাচীন এই ব্যবহৃত জিনিষ গুলি অনুমতি নিয়ে সহজে দেখা যায়। মাজার দেখা ও জিয়ারত শেষ করে মাজার সংলগ্ন হোটেল গুলোতে রাতে অবস'ান করুন।
হযরত শাহ পরানের মাজার
সিলেট জাফলং সড়ক পথে সিলেট থেকে ৮কিমি দূরে ছোট টিলার উপর শাহ পরানের মাজারটি অবসি'ত। এই কামেল ওলী ছিলে হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর বংশের সন-ান। প্রতিদিন হাজার হাজার নরনারী এই মাজার দর্শনও জিয়ারত করতে আসেন। প্রায় ৫০০ বছরের প্রাচীন এই মন্দিরটি সিলেট শহর হতে ৪৫ কিমি দক্ষিন পূর্ব দিকে “ঢাকা দক্ষিন” নামক স'ানে অবসি'ত। হিন্দু সমপ্রদায়ের বৈষ্ণব পনি'দের এই মন্দির এক পবিত্র স'ান । প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের পুর্নিমায় শ্রী চৈতন্যদেবের জন্ম তিথিীকে স্মরন করে এখঅনে মেলা বসে। সে সময় দেশ বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দ এই বৈচিত্রময় মেলায় সমবেত হয়।