সেন্টমার্টিন দ্বীপ
পৃথিবীর প্রবাল সমৃদ্ধ দ্বীপ গুলোর মধ্যে সেন্ট মার্টিন অন্যতম। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের থানা টেকনাফ হতে ৩০ কিমি পশ্চিমে বঙ্গোপনাগরের বুকে সমগ্র সমতল ভূমির উপর মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে দ্বীরকন্যা সেন্ট মার্টিন। ১৯১২ সালের সমুদ্রীক ঘুর্ণিঝড়ে ”সেন্ট” নামের এক জন পুরুষ আর ”মার্টিন” নামের একজন মহিলা অজ্ঞান অবস'ায় এই দ্বীপে ভেসে আসে। স'ানীয় লোকজন এই জুটিকে সুস' করে তোলে এবং সেই থেকে এই দ্বীপের নামকরন করা হয় সেন্টমার্টিন। উত্তর দক্ষিণে কিছুটা লম্বা আকৃতির বিস-ৃত এই দ্বীপটির আয়তন ৮ বর্গকিমি। জনসংখ্যা ৭০০০ এরও বেশী। যারা অধিকাংশ মৎস শিকারী। পরিবেশ বৈচিত্রের কারণে এই দ্বীপের গাছপালা ও প্রাণীও বিচিত্র রকমের। অসংখ্য নারিকেল গাছ সহ নিষিন্দা ও কেয়াবন দ্বীপের নিরাপদ বেষ্টনির সৃষ্টি করেছে। শত শত বছর ধরে দ্বীপের সৈকতে ছড়িয়ে আছে পাথরের মত অসংখ্য প্রবাল। পরিষ্কার আকাশে দ্বীপের পূর্ব দিক থেকে মায়নমারের সু-উচ্চ পাহাড় শ্রেণী অস্পষ্ট দেখা যায়। সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ অংশে রয়েছে শুটকী প্রক্রিয়া করণ এলাকা আর পূর্বদিকে প্রখ্যাত উপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের সবুজ টিনের ছাউনিতে ছোট বাংলো ”সমুদ্র বিলাশ” দেখতে পাবেন। ঋতু বৈচিত্রের এই বাংলাদেশের সেন্টমার্টিনে শীতের দাপট নেই। দ্বীপ বাসির শিক্ষার হার কম হলেও ধর্মভীরু হওয়ায় এলাকায় চুরি ডাকাতি নেই বললেই চলে। যারা নির্জনতা পছন্দ করেন তাদের কাছে সেন্ট মার্টিন এর সমুদ্র সৈকত স্বর্গভূমির মত মনে হবে। এখানে কোন যানবাহন না থাকায় পায়ে হেটে ভ্রমন করতে হবে। আপনিও যান্ত্রিক জীবনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কয়েকটি দিন এখানে কাটিয়ে দিতে পারেন। সমুদ্রের উত্তাল তরঙ্গের মাঝে ৩০ কিমি এর নৌযাত্রা আপনাকে ক্ষণিকের জন্য হলেও দুহ:সাহসিক নাবিক সিন্দাবাদের কথা স্মরণ করিয়ে দিবে।
মহেশখালী দ্বীপ
কক্সবাজার শহরের পাশে কস'রা ঘাট থেকে মহেশখালি যাওয়ার জন্য দুই ধরনের বাহন পাওয়া যায়। স্পীড বোটে ভাড়া জন প্রতি ৪৫/-টাকা। সময় লাগে ১৫ মিনিট। আর ইঞ্জিন নৌকায় ভাড়া জন প্রতি ১০/- টাকা। সময় লাগে ১ ঘন্টার বেশী। এটিই বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ। ২৫৮ বর্গ কিমি আয়তনের এই দ্বীপটিতে রয়েছে মাঝারী আকারের পাহাড় শ্রেণী, ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট, লবন উৎপাদন কেন্দ্র, বৌদ্ধ বিহার, প্যাগোডা ও রাখাইনদের হাতে বোনা তাঁতবস্ত্র। প্রায় ৫০০ বছর পূর্বে স'াপিত হিন্দু ধর্মের পবিত্র স'ান আদিনাথ মন্দিরের জন্য এই দ্বীপটি বিখ্যাত। বঙ্গোপসাগরের উপকূলের কাছাকাছি অনেকগুলো সিড়ি বেয়ে পাহাড়ের উপর মূল মন্দিরটি স'াপিত। জুতা খুলে মন্দিরে যেতে হয়। প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের শীব চতুর্দশী উপলক্ষে মন্দির প্রাঙ্গনে বসে ঐতিহ্যবাহি আদিনাথ মেলা। মেলা চলে ১৫ দিন ব্যাপি। পূজারী, পূন্যার্থী ও দর্শনার্থী আসেন দেশ বিদেশ থেকে। মেলায় আসে হরেক রকমের পন্যের সমাহার সহ হস- শিল্প জাত দ্রব্য। অনুষ্ঠিত হয় সার্কাস ও পুতুল নাচ। তাছাড়া পৌষ সংক্রানি-তে ১দিন, দূর্গাপূজায় ৩দিন, দোল পূর্নিমায় ১দিন ও অগ্রহায়নের পূর্নিমায় ২ দিন মেলা সহ প্রতিদিন ৩ বার পূজা অর্চনা হয় এই মন্দিরে। মহেশ খালিতে রয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের পবিত্র স'ান বৌদ্ধ বিহার ও প্যাগোডা। ব্যতিক্রম ধর্মী ধাঁচে গড়া ৩/৪টি প্যাগোডায় গৌতম বুদ্ধের ধ্যানমগ্ন বিভিন্ন ভঙ্গির মূর্তি স'াপন করা আছে। প্যাগোডা এলাকায় সকল ধর্মের লোক প্রবেশ করতে পাবে। তবে জুতা খুলে প্রবেশ করতে হয়। মহেশ খালিতে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো ছাড়াও কয়েকটি সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। তবে ভ্রমনকারীদের কক্সবাজারে রাত্রিযাপন করে দিনে দিনে মহেশখালিতে ভ্রমন সমাপ্ত করে কক্সবাজার ফিরে যাওয়াই উচিৎ।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত গুলির মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অন্যতম। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোং ১৭৯৮ সালে ক্যাপ্টেন কক্সের নামে এই শহর প্রতিষ্ঠা করেন। ১৫০ কিমি দীর্ঘ এই সৈকতের নির্মল বাতাস মুহুর্তের মধ্যেই ভ্রমনকারীদের পুলকিত করে তোলে। কক্সবাজার ভ্রমনের উপযুক্ত সময় নভেম্বর হতে মার্চ মাস হলেও সারা বছরই এখানে পর্যটকদের ভীড় লক্ষ্য করা যায়। শীতের মওসুমে হোটেল ম্যানেজারদের হিমশিম খেতে হয় আবাসিক সমস্যা সমাধানের জন্য। সে সময় শহর থেকে সৈকত যে দিকেই দৃষ্টি যাকনা কেন শুধুই চক্ষে পড়বে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের বৈচিত্রময় পদচারনা। পাহাড় আর টিলার বুকচিরে আকাঁ বাকাঁ রাস-া। রাস-ার পাশ ঘেষে সবুজ বৃক্ষ রাজীতে আচ্ছাদিত মনোরম অট্টালিকার সমারোহ। রাতের বেলায় হরেক রকমের সোডিয়াম বাতির আলোর ঝলকানীতে এই সৈকত নগরী লাভ করে অপরুপ লাবন্য। সমুদ্রের গর্জন আর শোঁ শোঁ শব্দের অন্যরকম অনুভূতিতে আপনার শরীরে বুলিয়ে যাবে গা ছম ছম করা ঠান্ডা পরশ। এখানে এসে আপনিও সমুদ্র স্নান করতে পারেন। তবে সাবধান ”আপনার জীবন অমূল্য সম্পদ”, ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। সম্ভব হলে গাড়ির টিউব বা লাইফ জ্যাকেট রাখতে পারেন সাতার কাটার জন্য। প্রবাদ আছে কক্সবাজার বেলাভূমি কখনও জনশূন্য হয় না। এই সৈকত একধারে প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছেও স্বর্গের মত। সারা বিশ্বের পর্যটকরা এই সৈকতে সমুদ্র স্নান ও সূর্যাসে-র মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য এখানে ভীড় জমায়। স্বচ্ছ নীল জলের উপর সোনালী আলোর ঝিকিমিকি খেলায় পর্যটকরা বিমোহীত হন। তাছাড়া এটি একটি আকর্ষনীয় পিকনিক, শুটিং এবং হানিমুন স্পট হিসাবে বিশ্বখ্যাত। প্রমত্তা বঙ্গোপসাগরের গর্জন ও ঢেউকে সামনে রেখে বিচে নামতেই দেখা যাবে উত্তর দিকে ঝউবনের বিশাল সমাহার আর দক্ষিণ অংশে বয়ে যাওয়া সারিবদ্ধ পাহাড় শ্রেণ।। সৈকতের বালির বিচে ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস'া আছে। সাতারের জন্য টিউব ঘন্টা হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়। পৌর টয়লেটের মিষ্টি পানিতে গোসলের জন্য পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যবস'া আছে তবে ফি দিতে হয়। অবসর সময়ে শহরের বার্মিজ মার্কেটে কেনা কাটা করতে ভুলবেন না।এই মার্কেটের অধিকাংশ বিক্রেতারা হচ্ছে রাখাইন মহিলা।
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিমি দূরে বঙ্গোপসাগরের তীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত অবসি'ত। শহরের কোলাহল মুক্ত পরিবেশে এই সমুদ্র সৈকত ভ্রমনকারীদের কাছে তীর্থস'ানের সমতুল্য। এখানে মুক্ত বাতাস ঢেউয়ের সাথে খেলা করে। বিশাল বিশাল অসংখ্য পাথর খন্ড পেরিয়ে সৈকতে নামতে হয়। সৈকতের কাছাকাছি দুই পাশে সারিবদ্ধ ঝাউ গাছ দেখে মনে হয় নীল সবুজের স্বর্গরাজ্য। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের সূর্যাসে-র মনোরম দৃশ্য আপনাকে মূহুর্তের মধ্যে আত্মহারা করে তুলবে। সৈকতের দক্ষিণ প্রানে- কর্ণফুলী নদীর জোয়ার ভাটার দৃশ্যও আকর্ষনীয়। ইচ্ছা করলে আপনিও এই সৈকতের ঢেউ এর সঙ্গে স্নান ও সাঁতার কাটতে পারেন। সন্ধ্যার সাথে সাথেই ভ্রমনকারীদের পতেঙ্গা ত্যাগ করাই ভালো হবে।
হিমছড়ি
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে ১২ কিমি দক্ষিণে সাগরের তীরে হিমছড়ি অবসি'ত। এখানে পাহাড়ের পাদদেশে সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ে। পাথুরে পাহাড়ের ভিতর থেকে প্রবাহিত হচ্ছে অবিরাম র্ঝণা ধারা। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে আপনাকে বার বার হিমছড়ি যেতে ইচ্ছে করবে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে জীপ রির্জাভ করে অথবা ভাড়ায় হিমছড়ি যাওয়া যায়। সৈকতের বালির উপর দিয়ে নির্ভেজাল সামুদ্রিক আবহাওয়ায় এই ভ্রমণ আপনার চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবে।
পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত গুলির মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অন্যতম। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোং ১৭৯৮ সালে ক্যাপ্টেন কক্সের নামে এই শহর প্রতিষ্ঠা করেন। ১৫০ কিমি দীর্ঘ এই সৈকতের নির্মল বাতাস মুহুর্তের মধ্যেই ভ্রমনকারীদের পুলকিত করে তোলে। কক্সবাজার ভ্রমনের উপযুক্ত সময় নভেম্বর হতে মার্চ মাস হলেও সারা বছরই এখানে পর্যটকদের ভীড় লক্ষ্য করা যায়। শীতের মওসুমে হোটেল ম্যানেজারদের হিমশিম খেতে হয় আবাসিক সমস্যা সমাধানের জন্য। সে সময় শহর থেকে সৈকত যে দিকেই দৃষ্টি যাকনা কেন শুধুই চক্ষে পড়বে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের বৈচিত্রময় পদচারনা। পাহাড় আর টিলার বুকচিরে আকাঁ বাকাঁ রাস-া। রাস-ার পাশ ঘেষে সবুজ বৃক্ষ রাজীতে আচ্ছাদিত মনোরম অট্টালিকার সমারোহ। রাতের বেলায় হরেক রকমের সোডিয়াম বাতির আলোর ঝলকানীতে এই সৈকত নগরী লাভ করে অপরুপ লাবন্য। সমুদ্রের গর্জন আর শোঁ শোঁ শব্দের অন্যরকম অনুভূতিতে আপনার শরীরে বুলিয়ে যাবে গা ছম ছম করা ঠান্ডা পরশ। এখানে এসে আপনিও সমুদ্র স্নান করতে পারেন। তবে সাবধান ”আপনার জীবন অমূল্য সম্পদ”, ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। সম্ভব হলে গাড়ির টিউব বা লাইফ জ্যাকেট রাখতে পারেন সাতার কাটার জন্য। প্রবাদ আছে কক্সবাজার বেলাভূমি কখনও জনশূন্য হয় না। এই সৈকত একধারে প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছেও স্বর্গের মত। সারা বিশ্বের পর্যটকরা এই সৈকতে সমুদ্র স্নান ও সূর্যাসে-র মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য এখানে ভীড় জমায়। স্বচ্ছ নীল জলের উপর সোনালী আলোর ঝিকিমিকি খেলায় পর্যটকরা বিমোহীত হন। তাছাড়া এটি একটি আকর্ষনীয় পিকনিক, শুটিং এবং হানিমুন স্পট হিসাবে বিশ্বখ্যাত। প্রমত্তা বঙ্গোপসাগরের গর্জন ও ঢেউকে সামনে রেখে বিচে নামতেই দেখা যাবে উত্তর দিকে ঝউবনের বিশাল সমাহার আর দক্ষিণ অংশে বয়ে যাওয়া সারিবদ্ধ পাহাড় শ্রেণ।। সৈকতের বালির বিচে ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস'া আছে। সাতারের জন্য টিউব ঘন্টা হিসেবে ভাড়া দেওয়া হয়। পৌর টয়লেটের মিষ্টি পানিতে গোসলের জন্য পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যবস'া আছে তবে ফি দিতে হয়। অবসর সময়ে শহরের বার্মিজ মার্কেটে কেনা কাটা করতে ভুলবেন না।এই মার্কেটের অধিকাংশ বিক্রেতারা হচ্ছে রাখাইন মহিলা।
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিমি দূরে বঙ্গোপসাগরের তীরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত অবসি'ত। শহরের কোলাহল মুক্ত পরিবেশে এই সমুদ্র সৈকত ভ্রমনকারীদের কাছে তীর্থস'ানের সমতুল্য। এখানে মুক্ত বাতাস ঢেউয়ের সাথে খেলা করে। বিশাল বিশাল অসংখ্য পাথর খন্ড পেরিয়ে সৈকতে নামতে হয়। সৈকতের কাছাকাছি দুই পাশে সারিবদ্ধ ঝাউ গাছ দেখে মনে হয় নীল সবুজের স্বর্গরাজ্য। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের সূর্যাসে-র মনোরম দৃশ্য আপনাকে মূহুর্তের মধ্যে আত্মহারা করে তুলবে। সৈকতের দক্ষিণ প্রানে- কর্ণফুলী নদীর জোয়ার ভাটার দৃশ্যও আকর্ষনীয়। ইচ্ছা করলে আপনিও এই সৈকতের ঢেউ এর সঙ্গে স্নান ও সাঁতার কাটতে পারেন। সন্ধ্যার সাথে সাথেই ভ্রমনকারীদের পতেঙ্গা ত্যাগ করাই ভালো হবে।
হিমছড়ি
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে ১২ কিমি দক্ষিণে সাগরের তীরে হিমছড়ি অবসি'ত। এখানে পাহাড়ের পাদদেশে সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ে। পাথুরে পাহাড়ের ভিতর থেকে প্রবাহিত হচ্ছে অবিরাম র্ঝণা ধারা। নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে আপনাকে বার বার হিমছড়ি যেতে ইচ্ছে করবে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে জীপ রির্জাভ করে অথবা ভাড়ায় হিমছড়ি যাওয়া যায়। সৈকতের বালির উপর দিয়ে নির্ভেজাল সামুদ্রিক আবহাওয়ায় এই ভ্রমণ আপনার চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবে।