বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০০৯

সিলেটের


টাংগুয়ার হাওর বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্রুপ জলমহালগুলোর অন্যতম। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তেসুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা এবং তাহিরপুর উপজেলাস্থিত জীববৈচিত্রে সমৃদ্ধ মিঠা পানির এ হাওর বাংলাদেশের ২য় রামসার এলাকা। ভারতের মেঘালয়ের খাসিয়া, জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে সারি সারি হিজল-করচ শোভিত, পাখিদের কলকাকলি মুখরিত টাংগুয়ার হাওর মাছ, পাখি এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীর এক বিশাল অভয়াশ্রম। বর্তমানে মোট জলমহাল সংখ্যা ৫১টি এবং মোট আয়তন ৬,৯১২.২০ একর। তবে নলখাগড়া বন, হিজল করচ বনসহ বর্ষাকালে সমগ্র হাওরটির আয়তন দাড়ায় প্রায় ২০.০০০ একর। টাংগুয়ার হাওর প্রকৃতির অকৃপণ দানে সমৃদ্ধ। এ হাওর শুধু একটি জলমহাল বা মাছ প্রতিপালন, সংরক্ষণ ও আহরণেরই স্থান নয়। এটি একটি মাদার ফিশারী। হিজল করচের দৃষ্টি নন্দন সারি এ হাওরকে করেছে মোহনীয়। এ ছাড়াও নলখাগড়া, দুধিলতা, নীল শাপলা, পানিফল, শোলা, হেলঞ্চা, শতমূলি, শীতলপাটি, স্বর্ণলতা, বনতুলসী ইত্যাদি সহ দু’শ প্রজাতিরও বেশী গাছগাছালী রয়েছে এ প্রতিবেশ অঞ্চলে। জেলা প্রশাসনের কার্যকর ও টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে বর্তমানে এ হাওরে রয়েছে ছোট বড় ১৪১ প্রজাতির ২০৮ প্রজাতির পাখি, ১ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ৩৪ প্রজাতির সরীসৃপ, ৬ প্রজাতির কচ্ছপ, ৭ প্রজাতির গিরগিটি এবং ২১ প্রজাতির সাপ। নলখাগড়া বন বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ। শীত মৌসুমে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে ব্যাপক পাখির আগমন ও অবস্থানে মুখরিত হয় টাঙ্গুয়ার হাওর। বিলুপ্ত প্রায় প্যালাসেস ঈগল, বৃহদাকার গ্রে-কিংষ্টর্ক, শকুন এবং বিপুল সংখ্যক অতিথি পাখি ছিল টাঙ্গুয়ার হাওরের অবিস্মরণীয় দৃশ্য। স্থানীয় জাতের পাখি পানকৌড়ি, কালেম, বৈদর, ডাহুক নানা প্রকার বালিহাঁস, গাংচিল, বক, সারস প্রভৃতির সমাহারও বিস্ময়কর। সাধারণ হিসাবে বিগত শীত মৌসুমের প্রতিটিতে ২০/২৫ লক্ষ পাখি টাঙ্গুয়ার হাওরে ছিল বলে অনুমান করা হয়। কোন কোন স্থানে কিলোমিটারের বেশী এলাকা জুড়ে শুধু পাখিদের ভেসে থাকতে দেখা যায়। টাঙ্গুয়ার হাওর মাছ-পাখী এবং উদ্ভিদের পরস্পর নির্ভরশীল এক অনন্য ইকোসিস্টেম। মাছের অভয়াশ্রম হিসাবে এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশী।
বর্ষাকালে শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন বোট বা স্পীড বোট যোগে সরাসরি টাঙ্গুয়া যাওয়া যায়। ইঞ্জিন বোটে ৫ ঘন্টায় এবং স্পীড বোটে ২ ঘন্টা সময় লাগে। সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন বোটে খরচ হয় ২,০০০/- থেকে ২,৫০০/- টাকা পক্ষান্তরে স্পীড বোডে খরচ হয় ৭,৫০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা। বেসরকারী ব্যবস্থায়পনায় সেখানে রাত্রি যাপনের কোন ব্যবস্থা নেই তবে সরকারী ব্যবস্থাপনায় ৩ কিঃ মিঃ উত্তর-পূর্বে টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্পের রেস্ট হাউজে অবস্থান করা যায়। গ্রীষ্মকালে শহরের সাহেব বাড়ি খেয়া ঘাট পার হয়ে অপর পার থেকে প্রথমে মোটর সাইকেল যোগে ২ ঘন্টায় শ্রীপুর বাজার/ডাম্পের বাজার যেতে হয়। ভাড়া ২০০ টাকা। সেখান থেকে ভাড়াটে নৌকায় টাঙ্গুয়া ঘরে আসা যায়। সেক্ষেত্রে ভাড়া বাবদ ব্যয় হতে পারে ৩০০-৪০০/- টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারতাহিরপুর, সুনামগঞ্জ।ফোনঃ ০৮৭৩২-৫৬০০৩ ইমেইলঃ


(জন্ম ১৮৫৪ মৃত্যু ১৯২১ খ্রিঃ) সুনামগঞ্জ পৌরসভা এলাকার তেঘরিয়ায় সুরমা নদীর কূল ঘেষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতি বিজড়িত বাড়ীটি। এ বাড়িটি একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। হাসন রাজা মূলত ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত জমিদার। মরমী সাধক হাসন রাজা জীবনে অসংখ্যা গান রচনা করে আজ অবধি লোকপ্রিয়তার শীর্ষ অবস্থান করেছেন। কালোর্ত্তীণ এ সাধকের ব্যবহৃত কুর্তা, খড়ম, তরবারি, পাগড়ি, ঢাল, থালা, বই ও নিজের হাতের লেখা কবিতার ও গানের পান্ডুলিপি আজও বহু দর্শনার্থীদের আবেগ আপ্লুত করে। এই মরমী কবির রচিত গানে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাসন রাজাকে পত্র মাধ্যমে অভিনন্দন ও প্রশংসা জানিয়েছিলেন।সুনামগঞ্জ পৌর এলাকাধীণ গাজীর দরগা নামক পারিবারিক কবরস্থানে প্রিয়তম মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন মরমী কবি হাসন রাজা। হাসন রাজার মাজার দেখার জন্য প্রতি বৎসর বহু দর্শনার্থীর সমাগম হয়।
সুনামগঞ্জের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকা থেকে গাড়ি যোগে ৫মিনিটে গন্তব্য স্থানে পৌঁছা যায়।
লাউরের গড় সীমান্ত অঞ্চল
বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
প্রাচীন লাউর রাজ্যের স্মৃতি বহন করছে ভারত বাংলাদেশের সীমান্তের এই এলাকা। সুন্দর নিরিবিলি পরিবেশে খুব কাছ থেকে দেখতে পারেন স্তরে স্তরে সাজানো পাহাড় শ্রেণী। খোলামেলা নিরিবিলি শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশে স্বপরিবারে কিংবা দলবেধে পিকনিক যাওয়ার জন্য এই এলাকা একটা সুন্দর স্থান।
বর্ষাকালে সাহেব বাড়ি ঘাট হতে স্পীড বোট অথবা ইঞ্জিন বোটে গন্তব্যে পৌঁছা যায়। স্পীডvাবটে সময় লাগে ১.৩০ ঘন্টা আসা যাওয়া বাবদ খরচ আনুমানিক ৬,০০০/- পক্ষান্তরে ইঞ্জিন বোটে সময় লাগে ৪ ঘন্টা এবং আসা যাওয়ার খরচ ৩,০০০/- টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারতাহিরপুর, সুনামগঞ্জ।ফোনঃ ০৮৭৩২-৫৬০০৩ ইমেইলঃ

বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
হিন্দু ধর্মের সাধক পুরুষ অদৈত মাহপ্রভুর মা লাভা দেবীর গঙ্গা স্নানের খুব ইচ্ছা ছিল। কিন্তু শারীরিক সামর্থের অভাবে ইচ্ছা পুরনের সম্ভাবনা ছিল না। অদ্বৈত মহাপ্রভূ তার মায়ের ইচ্ছা পূরণের জন্য যোগসাধনা বলে পৃথিবীর সমস্ত তীর্থের পুন্য জল এক নদীতে এক ধারায় প্রবাহিত করে দিয়েছিলেন। এই জলধারাই পুরনো রেনুকা নদী বর্তমানে যা যাদুকাটা নদী নামে প্রবাহিত। তাহিরপুর থানার এই নদীর তীরে পনাতীর্থে প্রতি বৎসর চৈত্র মাসে বারুনী মেলা হয়। এই মেলা বারুনীযোগ বারুনী নামে স্থানীয় ভাবে পরিচিত। প্রতি বৎসর লাখো হিন্দু পুনার্থীর সমাবেশ ঘটে এই বারুণী মেলায়। অনেক মুসলমানও এই মেলা দেখার জন্য পনাতীর্থ যান । আপনিও যেতে পারেন।
বর্ষাকালে সাহেব বাড়ি ঘাট হতে স্পীড বোট অথবা ইঞ্জিন বোটে গন্তব্যে পৌঁছা যায়। স্পীডvাবটে সময় লাগে ১.৩০ ঘন্টা আসা যাওয়া বাবদ খরচ আনুমানিক ৬,০০০/- পক্ষান্তরে ইঞ্জিন বোটে সময় লাগে ৪ ঘন্টা এবং আসা যাওয়ার খরচ ৩,০০০/- টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারতাহিরপুর, সুনামগঞ্জ।ফোনঃ ০৮৭৩২-৫৬০০৩ ইমেইলঃ


বিঃ দ্রঃ ছবির সিডিতে Mela ফোল্ডার থেকে বেছে নিতে হবে। ডলুরা শহীদদের সমাধি সৌধ
বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
যেখানে গেলে মুহুর্তেই ৪৮ জন মহান শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় অন্তত চোখে ভাসে তার নাম ডলুরা। পাহাড়ের পাদদেশে চলতি নদীর তীরে লুকায়িত আছে সেই একাত্তরের রক্তত্যাগ সংগ্রামের স্মৃতি চিহ্ন। মুক্তিযুদ্ধে সুনামগঞ্জের ইতিহাস খুব সমৃদ্ধ। মহান মুক্তিযুদ্ধে সীমান্তবর্তী ডলুরা ছিল সুনামগঞ্জের অন্যতম রণাংগন। এই রণাংগনটি ছিল ৪ নং বালাট সেক্টরের অধীন উক্ত রণাংগনে সম্মুখ সমরে যে সমস্ত মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাৎ বরণ করেন তাদের কয়েকজনকে এখানে সমাহিত করা হয়। ১৯৭৩ সালে ৪৮ জন শহীদের স্মৃতিকে স্মরণীয় কত্মে রাখার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ডলুরা শহীদ মাজার।
শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৫/৬ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাঠি ডলুরা নামক স্থানে পৌঁছতে হয়। রিক্সাভাড়া ৩০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ১২ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারসুনামগঞ্জ সদরফোনঃ ০৮৭১-৬১৬৪৩ইমেইলঃ

টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্প
বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
চুনাপাথরের প্রাকৃতিক ভান্ডার রয়েছে টেকেরঘাটে। বিচিত্র উপায়ে চুনাপাথর সংগ্রহের পদ্ধতি সত্যিই বিস্ময়কর। সিমেন্ট শিল্পের জন্য অত্যাবশ্যকিয় এই চুনাপাথরকে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে গ্রামীণ আবহে পাহাড়ী খনি অঞ্চল। একদিকে সুউচ্চ পাহাড়ের মধ্য থেকে চুনাপাথর সংগ্রহ প্রক্রিয়ার আধুনিক আয়োজন। আর এ পারে বাংলাদেশে বিশাল বিস্তৃত হাওর। দিগন্তে মেশা সবুজ ধানের মাঠ সত্যিই প্রকৃতির সাজানো এক মনোরম আঙ্গিনা। চুনাপাথর শিল্পকে ঘিরে টেকেরঘাটে সৃষ্টি হয়েছে ভিন্ন ধর্মী এক জীবন প্রণালী । সাধারনত প্রতি বছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত চুনাপাথর সংগ্রহের কাজ চলে। চুনাপাথর সংগ্রহের কাজ বর্তমানে বন্ধ। টেকেরঘাটের বড়ছড়া হচ্ছে কয়লা আমদানির ব্যবসা কেন্দ্র। এই ব্যবসাকে কেন্দ্র করে বড়ছড়াতে সৃষ্টি হয়েছে এক ভিন্ন ধারার জীবন পদ্ধতি। প্রতি বছর ভারত থেকে বৈধ উপায়ে লক্ষ লক্ষ টন কয়লা আমদানি হচ্ছে এই শুল্ক ষ্টেশন দিয়ে।। ভারতের পাহাড়ী এলাকায় পাহাড়ী অধিবাসীদের কয়লা আহরণ পদ্ধতি, বিচিত্র জীবন ধারা আপনার জানার জন্য চমৎকার বিষয়। কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে আপনি দেখে আসতে পারেন পাহাড়ী অধিবাসীদের ভারতীয় ভূখন্ড। পাহাড়ী বন্ধুদের জীবন ধারা আপনাকে নাড়া দেবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
বর্ষাকালে শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন বোট বা স্পীড বোট যোগে সরাসরি টেকেরঘাট যাওয়া যায়। ইঞ্জিন বোটে ৫ ঘন্টায় এবং স্পীড বোটে ২ ঘন্টা সময় লাগে। সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন বোটে খরচ হয় ২,০০০/- থেকে ২,৫০০/- টাকা পক্ষান্তরে স্পীড বোডে খরচ হয় ৭,৫০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা। বেসরকারী ব্যবস্থায়পনায় সেখানে রাত্রি যাপনের কোন ব্যবস্থা নেই তবে সরকারী ব্যবস্থাপনায় টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্পের রেস্ট হাউজে অবস্থান করা যায়। গ্রীষ্মকালে শহরের সাহেব বাড়ি খেয়া ঘাট পার হয়ে অপর পার থেকে মোটর সাইকেল যোগে ২ ঘন্টায় টেকেরঘাট যাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড় মোটর সাইকেল প্রতি ৩০০/- টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারতাহিরপুর, সুনামগঞ্জ।ফোনঃ ০৮৭৩২-৫৬০০৩ ইমেইলঃ


বিঃ দ্রঃ ছবির সিডিতে Takerghat ফোল্ডার থেকে বেছে নিতে হবে। নারায়ণতলা খ্রীস্টান মিশন
বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
চারদিকে গ্রামীণ পরিবেশ আধুনিক স্থাপত্য শৈলীর ব্যবহারে তৈরী নারায়ণতলা খ্রীষ্টান মিশন। মূলত উপজাতীয় লোকদের মধ্যে খ্রীষ্টান ধর্মপ্রচার ও একই সাথে তাদের মাঝে শিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে উন্নত জীবনের পথ দেখানোর লক্ষ্যে এই পিয়াসুদের দৃষ্টি কাড়ে। বর্তমানে অনেকেই নাগরিক ক্লান্তিকর জীবন থেকে দূরে প্রকৃতির কাছাকাছি এই নিরাপদ জনপদে অবসর সময় আসেন। আপনিও বেড়িয়ে আসতে পারেন। ডলুরা যাওয়ার পথে অথবা সুরমা নদীর ওপর পাড়ের হালুয়ার ঘাট থেকে রিক্সা বা মোটর সাইকেল যোগে সরাসরি যাওয়া যায়। সারাদিন নিরিবিলি পরিবেশে প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটিয়ে আবার সন্ধ্যাবেলা শহরে ফিরে আসা যায়। স্বপরিবারে নির্ঝঞ্জাট অবসর যাপনে ডলুরা কিংবা নারায়ণতলা হতে পারে আপনার সুন্দরতম নির্বাচন।
শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৪/৫ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি গন্তব্যে পৌঁছা যায়। রিক্সাভাড়া ২০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ১০ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারসুনামগঞ্জ সদরফোনঃ ০৮৭১-৬১৬৪৩ইমেইলঃ

টেংরাটিলা
বর্ণনা
যাতায়াত ব্যবস্থা
প্রয়োজনে যোগাযোগ
পঞ্চাশের দশকে সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার থানার টেংরা টিলায় একটি গ্যাস ফিল্ড আবিস্কৃত হয়। বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে গ্যাস ফিল্ডটি পরিত্যাক্ত। পঞ্চাশের দশক থেকে গ্যাস ফিল্ডটি দর্শনার্থীদের দৃষ্টি কাড়ে। বনভোজন, প্রকৃতির কাছাকাছি নিভৃতে পরিবেশের জন্য আপনি ঘুরে আসতে পারেন টেংরাটিলা। ভালো লাগবে সন্দেহ নেই। টেংরাটিলা একটি ভালো পিকনিক স্পট।